শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলছেন মুশফিক। সাকিবের সঙ্গে জুটি গড়ে প্রতিরোধ গড়ার পর তুলে নেন ক্যারিয়ারের দশম ফিফটি। ৫৫তম ওভারে মার্ক এডায়ারকে বাউন্ডারি মেরেই তিন অঙ্কের ঘরে প্রবেশ করেন মুশফিক। সেঞ্চুরি ছুঁতে মুশফিক খেলেছেন ১৩৫ বল, তার সেঞ্চুরিটি সাজানো এক ছক্কা ও ১৩টি বাউন্ডারিতে।
এর আগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০২২ সালের ১৫ মে নবম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন মিস্টার ডিফেন্ডেবল। মিরপুরে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে তিনি করেছিলেন হার না ১৭৫ রান। দশম সেঞ্চুরি পেতে তাকে এক বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তবে এর মধ্যে টাইগারদের খুব বেশি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি।
১৩ চার ও এক ছক্কায় সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। বাংলাদেশের হয়ে তারচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি আছে কেবল মুমিনুল হকের (১১)। তামিম ইকবাল শতরানের দেখা পেয়েছেন দশবার। এখন তার সঙ্গে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মিস্টার ডিফেন্ডেবলের।
মুশফিকের সঙ্গে এরই মধ্যে জমে গেছে লিটন দাসের জুটি। ৬৭ বলে তারা যোগ করেছেন ৬৩ রান। তাদের দৃঢ়তায় বড় লিডের পথে ছুটছে বাংলাদেশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত স্বাগতিকদের সংগ্রহ ৪ উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান। ফলে বাংলাদেশ ৫৯ রানের লিড নিয়েছে। অনলাইন ডেস্ক
Leave a Reply