যশোরে কেন্দ্রীয় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের নেতৃত্বে সফল ও শান্তিপূর্ণ হরতালে কর্মসূচির শুরুতে পুলিশ হামলা চালিয়েছে। পুলিশ বিনা উস্কানীতে হামলা চালিয়ে মহিলানেত্রীদের মারপিট করে।
এ সময় এক প্রবাসী যুবদল পলাশকে ব্যাপক মারপিট করে আটক করে নিয়ে যায় বলে বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেছেন।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন ও জুয়েল ইমরানের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়। তবে সকাল থেকে হরতাল প্রতিরোধে রাস্তায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে যশোরের পুলিশ প্রশাসন ।
আবার বিএনপির হরতালের প্রতি আকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন যশোরের পরিবহন মালিক, শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।
বিএনপি নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত জানান শহরের দড়াটানা মোড়ে হরতাল সমর্থনে মিছিল বের হয়। এরপর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন ও জুয়েল ইমরানের নেতৃত্বাধীন একদল পুলিশ সদস্য নেতাকর্মীদের ওপর বিনা উস্কানীতে হামলা করে।
এ সময় পুলিশ সদস্য মহিলা দল নেত্রীদের লাঠিচার্জ করে। এসময় আমার দলের বেশ কয়েকজন মহিলা নেত্রী আঘাত প্রাপ্ত হন।
এসময় পুলিশ সদস্যরা সিংগাপুর প্রবাসী যুবদল নেতা পলাশকে পেটাতে পেটাতে খালি গায়ে চ্যাংদোলা করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। পুলিশের এমন মারমুখি আচারণের ভিডিও ধারণ করায় সংবাদকর্মী খলিলুর রহমানকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
পরে জেল রোড এলাকায় হরতাল সমর্থনে মিছিল বের করলে,সেখানে পুলিশ লাঠিচার্জ করে জেলা যুবদলের যুগ্ম-সম্পাদক
নাজমুল হোসেন বাবুলকে পিটিয়ে আহত করে পুলিশ গাড়িতে ওঠানোর চেষ্টা করে। পরে আমার দলের আমি সহ অন্যান্য নেতারা আটকের হাত থেকে রক্ষা করি।
Leave a Reply