সকালে হালকা কুয়াশার চাদর ভেদ করে সূর্যের আলো ছড়ালেও উত্তরের শীতল হাওয়ার পরশ জনপদে ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যার পর থেকেই ঠাণ্ডার তীব্রতা বাড়ছে, আর গভীর রাতে কাঁথা-কম্বল ছাড়া থাকা সম্ভব হচ্ছে না।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, কয়েক দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যেই শীতের আমেজকে ঘিরে বাজারে শুরু হয়েছে ভাপা, চিতইসহ বিভিন্ন পিঠার প্রস্তুতি।
তবে দিনে গরম আর রাতে শীতের এই দ্বৈত পরিবেশের কারণে শীতজনিত রোগের প্রকোপ বাড়ছে। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল ও স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্ক রোগীদের ভিড় বাড়ছে সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ার মতো রোগ নিয়ে।
উত্তরাঞ্চলের মানুষ শীতের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে, তবে শীতের প্রকোপ বাড়লে আরও সহযোগিতার প্রয়োজন হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
Leave a Reply