সভায় উপস্থিত ছিলেন পিএফজি কো-অর্ডিনেটর মো. শফিকুল ইসলাম, পিস অ্যাম্বাসেডর মো. আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক মো. আব্দুল মান্নান বাদশা, সুজনের জেলা সভাপতি অধ্যাপক আবু হেনা মুহাম্মদ গোলাম রসুল বাবলু, বনানি বিশ্বাসসহ ওয়াইপিএজির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ওয়াইপিএজির কো-অর্ডিনেটর সাদিক হাসান রহিদ। ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর মো. আশরাফুজ্জামান মূল আলোচনায় শান্তি স্থাপন, সহিংসতা নিরসন এবং ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের রূপরেখা তুলে ধরেন। তিনি যুব সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
সভায় অংশগ্রহণকারীরা শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনের অগ্রগতি তুলে ধরেন এবং প্রতিটি ইউনিয়নভিত্তিক কাজের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক সহিংসতা, মাদকের কুফল, এবং হরিজন পল্লির নৃগোষ্ঠীগত সমস্যা সমাধানের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়। স্থানীয় পর্যায়ে শান্তি সমাবেশ আয়োজন এবং দলমত নির্বিশেষে সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়।
ত্রৈমাসিক সভায় ছাত্র সংগঠন, যুব সংগঠন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সকলে শান্তি স্থাপন ও সহিংসতা নিরসনে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দেন।সভাটি সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে প্রশংসিত হয়।
Leave a Reply