এ উপলক্ষে বাংলাদেশে অসাংবিধানিক, অনির্বাচিত, দূর্নীতিবাজ ও সাঁজাপ্রাপ্ত অবৈধ দখলদার পাপেট সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশে যে অগনতান্ত্রীক ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে এবং বিরোধীদলসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গনগ্রেফতার ও হত্যা মামলা, প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, বিচারপতিগণ , শিক্ষক, আইনজীবী, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে হত্যা ও নির্যাতন, সরকারী বেসরকারী অফিস-বাড়িঘরে আগুন ও লূটতরাজ, লাইব্রেরি, যাদুঘর, গনভবন, সংসদ ভবন, সূপ্রিম কোর্ট, বঙ্গবন্ধু ভবনে অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি নিয়ে কাজ করবে এই সংগঠন।
এই সংগঠন বাংলাদেশকে একটি মানবিক সেক্যুলার দেশ হিসেবে সকল শ্রেনী, পেশা, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, রাজনৈতিক বিশ্বাস নির্বিশেষে সকলের মানবাধিকার রক্ষায় ও সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সংগঠন প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশী জনগোষ্ঠীর পক্ষে আন্তর্জাতিক কমিউনিটিকে বাংলাদেশের চলমান সহিংসতা, মানবাধিকার লংঘন ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি তূলে ধরে মানবিক সহায়তার জন্যে যোগাযোগ করবে।৫ই আগষ্ঠ ২০২৪, শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের পর প্রগতিশীল মুসলিম, সাংবাদিক, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীগন অবৈধ ইউনূস সরকারের নির্যাতনের শিকার। জুলাই – আগষ্ঠ হত্যাযজ্ঞের মাস্টারমাইন্ড সাবেক সেনাবাহিনী সদস্য,
জঙ্গী জামাত-শিবির-হিজবুত তাহরির, আইসিস, আইএস, ছাত্র সমন্ময়ক যারা হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তি দিয়েছে, এবং ৩৫০০ পুলিশসহ কয়েকশত আন্দোলনরত ছাত্র ও নিরীহ জনতার নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ পেয়েছে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার তাদেরকে দ্বায়মুক্তি দিয়েছে যা জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান হাইকমিশনার মি. ভলকার টুর্ক তীব্র সমালোচনা করেছেন এবং ঐ সময়কার সকল হত্যাকাণ্ডের নিরপেক্ষ তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবী করেছেন ।প্রবাসী বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে সকল সচেতন নাগরিকের দ্বায়িত্ব এই অবৈধ, অনির্বাচিত, দখলদার ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে এবং ৩০ লক্ষ শহীদ ও দূ লক্ষাধিক মা-বোনের সম্ভ্রম হারানো মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত মূল্যেবোধ, বাংলাদেশ, জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা, জাতির পিতী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রশ্নে আপোষহীন ভূমিকা পালন করবে।
সংগঠনের এই নতুন ওয়েবসাইট বাংলাদেশে চলমান সহিংসতার চিত্র তূলে ধরবে, সকল নির্যাতিত ও নিহত পরিবারের তথ্য (ফরম সংযুক্ত) গোপনিয়তার সাথে সংগ্রহ, সংরক্ষন ও আইনী পরামর্শক দ্বারা সহায়তা প্রদান করা হবে। এই মানবাধিকার সংস্থা ব্যাক্তিগত ডোনেশন এবং এককালীন অনুদান দিয়ে একট তহবিল গঠন করে পরিচালনা করা হচ্ছে। যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্ক স্টেটের চার্টার অনুযায়ী নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন সমূহের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে অঙ্গিকারাবদ্ধ।এ বিষয়ে আপনাদের সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। বিশেষকরে আপনার বহুল প্রচারিত মিডিয়ায় এই সংক্রান্ত নিউজ প্রকাশে অনুরোধ জানিয়েছেন ।
Leave a Reply