গত ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ,”মসজিদের সুপারির বাগান পাহারাদার, রফিক মালকে মসজিদের সুপারি রক্ষা করায়, তাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করে, এবং এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, রফিক মাল এর ছোট ভাই আঃ রহমান, ২৪ অক্টোবর ২০২৪,বোরহানউদ্দিন থানায় একটি মামলা করা হয় যার নাম্বার (১৯) বোর। এ মামলা করার যে আসামি “সোলেমান বাদি হয়ে ভোলা আদালতে গিয়ে, তার ছেলে, স্ত্রী দের সাক্ষী রেখে “২৭ অক্টোবর ২০২৪ ঐ মামলার ” বাদি সহ সাক্ষী গনের নামে একটি মিথ্যা মামলা করেন, যার মামলা নাম্বার (“জি আর ৪৮,”) । এমনকি তার মামলার
মসজিদের সুপারি বাগান পাহারাদারকে কুপিয়ে জখম করার “সাংবাদিক রাকিব নিউজ করার কারণে তাকে ৫ নাম্বার আসামি করে মামলার আসামি করেন।
২৪ শে অক্টোবর ২০২৪,মসজিদের সুপারি পাহারাদার রফিক মালকে কুপিয়ে জখম করার অপরাধে সোলেমান ও তার ছেলে সোহেল পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে ভোলায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করে বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশ এবং ২৫ শে অক্টোবর ২০২৪,আদালত বন্ধ থাকার কারণে বিশেষ আদালত বসিয়ে সোলেমান কে জামিন দেয়া হয় ।তারপরে সোহেল এক নম্বর আসামি থাকার চেয়ে তাকে আদালত জামিন না দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করে এবং ২৭ শে অক্টোবর ২০২৪,সোহেল জেল থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে তার পিতা সোলেমানকে বাদি বানিয়ে রফিক মালের মামলার বাদী এবং সাক্ষীদের নামে আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভোলা আদালতে “কৌশল খাটিয়ে মিথ্যা মামলা করেন।
মামলার বিস্তারিতর মধ্যে আসামিদের অপরাধের লেখায়, সাংবাদিক রাকিবের নামে কোন অপরাধের কথা লেখা নাই, শুধু আসামির জায়গায়, ৫ নাম্বার আসামি হিসেবে সাংবাদিক রাকিবের নাম উল্লেখ করা হয় অপরাধীরা অপরাধ করে যাবে কিন্তু তাদের অপরাধের বিচিত্র পত্রিকার পাতায় ছাপা হলেই সাংবাদিকদের অপরাধ।তার অপরাধ একটাই সে কেন নিউজ করলো ।
একটা লোককে নিমমভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে জখম করে আর সে নিউজ করলেই তার দোষ সে কেন নিউজ করলো। সাংবাদিক রাকিব হোসেনকে মিথ্যা মামলায় আসামী করায় আমেরিকান প্রেসক্লাব অব বাংলাদেশ অরিজিন-এর সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম খোকন ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক হেলাল মাহমুদ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছন এবং মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন।
Leave a Reply