সোমাবর (১৬ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেন, ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে উদযাপিত এই বিজয় দিবস অবশ্যই আরও আনন্দময়, গৌরবময় এবং তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে বিজয় দিবস এবং স্বাধীনতা দিবস জনগণের কল্যাণে রাষ্ট্র ও সরকারের অধিকতর অঙ্গীকারের প্রতীক হবে।
তারেক রহমান ঐক্য এবং কাঠামোগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে আত্মতুষ্টির বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, ‘এই ঐক্যকে কাজে লাগিয়ে আমাদের এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে হবে, যা হবে বৈষম্য ও বিভেদমুক্ত।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘টেকসই জাতীয় ঐক্যের জন্য জনগণের ক্ষমতায়ন অপরিহার্য।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বচ্ছতার অভাবের সমালোচনা করে তিনি তাদের একটি পরিষ্কার রূপরেখা প্রকাশের আহ্বান জানান। তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণের অধিকার আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বাস্তবসম্মত রূপরেখার লক্ষ্য এবং সময়সীমা সম্পর্কে জানার।’
তিনি বলেন, ‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয় এমন একটি সংসদ গণতান্ত্রিক শাসনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।’ টেকসই গণতন্ত্রের জন্য একটি দায়বদ্ধ সরকার এবং কার্যকর সংসদের মধ্যে সমন্বয় জরুরি বলে তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
তারেক রহমানের বিজয় দিবসের বার্তায় সংস্কার, ঐক্য ও দায়বদ্ধতার প্রয়োজনীয়তা উঠে এসেছে। তিনি জনগণের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার চলমান চ্যালেঞ্জের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
সূত্র : অনলাইন ডেস্ক আরটিভি
Leave a Reply