এর আগে, গত ৮ ডিসেম্বর লালমনিরহাটে বাস মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকদের ওপর পূর্বপরিকল্পিত হামলা চালানো হয়। মাহফুজার ও বকুল গং-এর ভাড়া করা মাইদুলসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ সমর্থিত সন্ত্রাসী সাংবাদিক জিন্না ও শরিফুল ইসলাম রতনের ওপর এই হামলা চালায়। এতে শ্রমিক নেতা ওমর ফারুক বাবলু গুরুতর আহত হন।
ঘটনার দিনই সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম রতন বাদী হয়ে মাইদুলকে প্রধান আসামি করে চারজনের নাম উল্লেখ করে লালমনিরহাট সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
লালমনিরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল কাদের জানিয়েছেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাড়িভাঙ্গা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাইদুলকে গ্রেফতার করা হয়। মামলার বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থিত শ্রমিক ইউনিয়নের দুই পক্ষের মধ্যে নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ও রেজিস্ট্রেশনসংক্রান্ত বিরোধের জেরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
Leave a Reply