এমন অবস্থা দেখা আশপাশের লোকজন দ্রুত বসুন্দিয়া বাজারে ফজলুর রহমান এর চেম্বারে নিয়া গেলে তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা হাসাতালে নিয়ার পরামর্শ দেন। স্বজনরা যশোর নানিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাৎক্ষণিক ঢাকায় নেওয়ার ব্যবস্থা করেন।
এরি মধ্যে তিনি শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করেন। মুহূর্তের মধ্যে মুঠোফোনের মাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়লে দুরদুরান্ত থেকে স্বজনরা শেষ বারের মতো এক নজর দেখার জন্য ছুটে আসেন মৃতের বাড়ীতে।
মৃত্যু কালে ৩ ছেলে ৬ মেয়ে ও স্ত্রী সহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন। মৃতকে স্থানীয় বারভাগ আলিম মাদ্রাসা প্রঙ্গনে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজা শেষে মৃতের পারিবারিক কবর স্থানে দাফন কার্য সম্পন্ন করা হয়। উক্ত জানাজায় ইউনিয়নের সামাজিক রাজনৈতিক সূধী সমাজের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply